Pages

গর্ভে দত্তক ১

dd
Thursday, 14 August 2014
নারায়ঙ্গঞ্জের ছোট্ট একটি গ্রামে ববির জম্ম। বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান। ববির জম্মের পর বাবা মায়ের কোলে আর কোন সন্তান জম্ম নেইনি। বাবা মা আরেকটি অন্তান নেয়ার জন্য অনেক চেষ্টা করেছিল, কিন্তু তাদের সে আশা সফলতার আলো দেখেনি। শেষ পর্যন্ত অন্য কোন সন্তান পাওয়ার লোভ তাদের অন্তর থেকে ধুয়ে মুছে একমাত্র ববিকে নিয়েই তাদের জীবনের বাকী স্বপ্ন গুলো গড়ে তোলে। বাবা মায়ের পরম আদরে ববি ধীরে ধীরে বেড়ে উঠতে থাকে। বাবা মা দুজনেই একটা ব্যাঙ্কের কর্মচারী।

পাচ বছর পর্যন্ত বাবা মা অফিসে চলে গেলে ববিকে কাজের বুয়াই দেখা শুনা করত। ববির ছয় বছর বয়সে পারথমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি হলে মা তাকে নিয়ে চলে যেত, স্কুল শেষ হলে বুয়া ব্যাংকে সে ছুটি অবদি অপেক্ষা করত। অবশ্যই বুয়াকে ভাল বেতন দিতে হত।
প্রাইমারীর গন্ডি পেরিয়ে হাই স্কুলে পা রেখেছে ববি। বয়সের সাথে সাথে ববির দেহের অনেক পরিবরতন হয়েছে, ছিপ ছিপে লম্বা হয়ে এ বয়সে মায়ের দৈর্ঘকে অতিক্রম করে ফেলেছে, রঙ ও রুপের তুলনায় মা হয়ে ববির কাছে লজ্জা পায়। চেহারার অপুর্ব সৌন্দর্য যেন গ্রামের হাজারো মেয়েক ছাড়িয়ে গেছে। চিপছিপে হলেও বয়সের সাথে সাথে শরীর গঠন হলে এ মেয়ের উপর লক্ষ্য যুবকের নজর এড়াবেনা তা হলফ করে বলা যায়। মেয়ের গঠন দেখে মাও বেশ খুশি, কেননা মেয়ে সুন্দরী হলে মা বাবার দুঃশ্চিন্তা কম থাকে। মা প্রায় বলে থাকে তুই একেবারে তোর নানীর মত হয়েছিস। ববির সুন্দরী নারীদের মধ্যে অন্যতম ছিল।ববি যখন ক্লাশ নাইনে উঠল, তখন তার শরীর গঠন আরো পরিবর্তন হয়ে গেল, ছিপছিপে তাকে আর বলা যায়না। বেশ হৃষ্টপুষ্ট হয়ে তাকে এত সুন্দর দেখায় যে স্কুলে যাওয়ার পথে সভ্য আর বখাটে সব যুবকই তার দিকে একবার লোভনীয় দৃষ্টিতে না তাকিয়ে পারেনা। ইদানিং তার বুকের উপর দুপাশে শক্ত হয়ে কি যেন উঠতে শুরু করেছে। ববি প্রথম প্রথম কিছু না বুঝলেও মায়ের স্তন দেখে ধারনা করেছে তার বুকের উপর মাঝে ও দুটা কি। ববি বুঝে একদিন তার এ ছোট্ট ফোড়াগুলো ফেপে ফুলে বিরাটাকার ধারন করবে, ঠিক মায়ের গুলোর মত। পুকুরে স্নান করতে নামলে ববির হাত নিজের অজান্তে তার বুকের ঐ দুটির উপর চলে যায়, ধরে দেখে, গোড়ায় দু আংগুলে টিপে দেখে। তার বুকের এ প্রস্ফুটন তার খুব ভাল লাগে। একদিন হঠাত তার যৌনাংগ হতে রক্ত বের হতে ববি পেয়ে যায়, এই রক্ত সম্পর্কে তার কোন ধারনাই ছিলনা। প্রথমসিন সে কাউকে কিছু বলেনি, মনে করেছিল হয়ত ভাল হয়ে যাবে, কিন্তু দ্বিতীয়দিন আবার রক্ত দেখে ভয়ে ভয়ে মাকে বলল তার প্রসাবের রাস্তা দিয়ে অনবরত রক্ত ঝরছে, বলার সময় ববি কেদে ফেলল। মা হেসে উঠে তাকে জড়িয়ে ধরে অভয় দিয়ে বলল, ভয়ের কিছু নেই, তুই বড় হয়ে গেছিস, মেয়েদের জন্য এটা আনন্দ। কান্না নয়, তুই পরিপুর্ন মেয়ে হয়ে গেছিস। এটা কারো তিনদিন, কারো সাতদিন আবার কারো দশদিন থাকে, ভয় করিস না, এ কদিন স্কুলে যেতে মা ববিকে বারন করে দিল।
এটা কেন হল মা? ববি জানতে চায়।
এটা মেয়েদের হয়, এটা না হলে কোন মেয়ে মা হতে পারেনা।
আমি কেন মা হব? কখন হব, এটা হলেকি সব মেয়ে আপনাআপনি মা হয়ে যায়? ববির বিস্ময়কর প্রশ্ন।
আপনিয়াপনি হবে কেন, বিয়ের পরে মা হয়।
বিয়ের পরে একজন মেয়ে কি করে মা হয়, বলনা আম্মু।
মা ধমক দিয়ে বলে, বাজে কথা বলিস নাত, যত বড় হবি সব ধীরে ধীরে বুঝবি। মা ববিকে থামিয়ে দেয়।
তিনদিন পরই ববির রক্ত বন্ধ হয়ে গেল। মেন্স এর পর ববির শরীর দ্রুত আমুল পরিবর্তন হয়ে গেল,তার চেহারায় যৌবনের আভা ফুটে উঠল, তার বুক আরো উচু হয়ে দুধগুলো আপেলের আকার ধারন করল। সে এখন মাঝে মাঝে নিজের দুধ এবং যৌনতা নিয়ে ভাবতে থাকে, যখন একা থাকে তখন সে অন্য মনস্ক হয়ে যৌনতার নানাদিক কল্পনা করে সময় কাটায়। কখন মা হবে, কেন মা হবে, কিভাবে মা হবে সব প্রশ্নের উত্তর খুজতে থাকে। ইদানিং ক্লাশে বান্ধবীদের সাথে মেন্স নিয়ে আলাপেরসময় ববি কবিতার কাছে সব জেনে যায়। তখন ববির মনা আরেক্টা কল্পনা এসে দানা বাধে।
ববি প্রায় প্রতি রাতেই একটা ব্যাপার লক্ষ্য করে, প্রায় মাঝ রাতে মা বাবার খাটটা অনেক্ষন ধরে ক্যাচরম্যাচর শব্ধ করতে থাকে, তারপর মা ওঁ করে লম্বা টানে একটা শব্ধ করে উঠে, তারপর দুজনে বাইরে গিয়ে প্রসাব করে। কবিতার কথায় ববি কল্পনায় একজন নারী পুরুষের বৈবাহিক জীবনের পরবর্তী অবস্থা চিন্তা করতে থাকে। ববিকে আনমনা দেখে কবিতা ধাক্কা দিয়ে বলে কি ভাবছিস ববি। ববি উত্তর দেয় না কিছুনা।
স্কুল থেকে ফিরে ববি চিন্তা করতে থাকে কখন সন্ধ্যা হবে, কখন রাত হবে, কখন মাঝ রাত হবে, তারপর মা বাবার ক্যচরম্যাচর শব্ধ দেখবে। রাতে খাবার পর্ব শেষ করে বুয়া চলে যায়, আনুমানিক দশটায় ববি পাঠ শেষ করে, আজ ববির কোন পাঠই শেষ হয়নি, বসে বসে শুধু সময় ক্ষেপন করেছে আর যৌনতা নিয়ে চিন্তা করেছে। শুতেও ববির ঘুম নেই। বাবা বাতি নিভালেই ববি বেড়ার ফাকে চোখ রেখে দাঁড়িয়ে যাবে, দেখবে ক্যাচরম্যাচর এর মুল রহস্য। দরকার হলে সারা রাত জেগে দাঁড়িয়ে দেখবে। বাবা লাইট নিভিয়ে দিয়ে ডিম লাইটাটা জ্বালিয়ে দিল, বাবা অন্ধকারে শুতে পারেনা বলে ডিম লাইটের এ ব্যবস্থা। ববি দুঘন্টা দাঁড়িয়ে থাকল, কিন্তু ক্যাচর ম্যচর এর কোন লক্ষনই দেখতা পেলনা। বরন তারা আলাপে ব্যস্ত হয়ে গেল। মা বলছে, আচ্ছা তোমাকেত একটা কথা বলাই হয়নি ।
কি কথা?
ববি বড় হয়ে গেছে।
তাই নাকি। তাহলেত দুঃশ্চিন্তাটা বেড়ে গেল।
পাগলি মেয়েটা বলেকি জান।
কি বলে।
এটা কেন হল।
তারপর তুমি কি উত্তর দিলে।
বললাম মেয়েদের এটা না হলে মা হতে পারেনা।
ববি কি বলল।
সে বলে আমি এখন কিভাবে মা হতে পারব, কখন হতে পারব।
তারপর তারপর বাবার বিস্ময়ের ভঙ্গিতে জানতে চাইল।
আমি বললাম, কোন ছেলের বলু তোর সোনায় ঢুকায়ে বীর্য ছাড়লে তুই মা হবি।
মেয়েকে এভাবে বলতে পারলে তুমি।
আরে না, তোমাকে বলছি আরকি,মেয়েকেত ধমক দিয়েই ঠান্দা করে দিয়েছি।
ববির সোনায় বলু ঢুকানোর কথা শুনে তার সারা দেহ পলকেই তেতে গেল, কামিচ উপরের দিকে তুলে একবার নিজের সোনাটা ধরে দেখল। তারপর একটা আংগুল ঢুকাতে চেয়েও ভালভাবে ঢুকাতে পারল না। বিছানায় গিয়ে নিজের কাপড় চোপড় খুলে
উলংগ হয়ে চিত হয়ে শুয়ে আবার একটা আংগুল ঢুকাতে গিয়ে ববির আংগুল্টা যেন কিসের সাথে বাধা খেল। একটু ধাক্কা দিয়ে দেখল, না সে ব্যাথা পাচ্ছে। হঠাত মায়ের কন্ঠস্বর শুনল, এই আস্তে টিপ। তাড়াতাড়ি উঠে গিয়ে বেড়ার ফাকে চোখ রাখল, ববির সমস্ত দেহটা যেন বিদ্যুতস্পৃষ্টের মত শক্ত হয়ে গেল, তার পাগুলো মাটির সাথে চুম্বকের মত আটকে গেল। মা বিবস্ত্র হয়ে চিতভাবে শুয়ে আছে, ব্বা মাথাটা মায়ের বুকের উপর তোলে তার বিশাল আকারের রসে ভরা একটা দুধ মুখে নিয়ে চোষতে চোষতে অন্যটা সমান ভাবে টিপছে। মা বাবার মাথা কে তার দুধের উপর চেপে ধরে চোখ বুঝে সুখে শব্ধহীন ভাবে আহ আহ অহ করছে। কিছুক্ষন পর বাবা দুধ বদল করল, মা আবার চোষনরত দুধে বাবার মাথাকে চেপে ধরল। কিছুক্ষন চোষে বাবা মায়ের দুধের মাঝখানে একটা লম্বা চুমু দিল,তারপর চুমুতে চুমুতে নিচের দিকে নামতে লাগল, নাভীতে এসে আবার একটা লম্বা চুমু দিতেই মা পিঠকে বাকা করে বিছানা হতে অনেকটা ফাক করে ফেলল, আর আহ করে সশব্ধে আর্তনাদ করে উঠল। বাবা এবার আরো নিচে নেমে মায়ের দুরানের ফাকে সোনায় জিব লাগিয়ে চাটতে লাগল, হঠাত মায়ের অবস্থার আরো অবনতি হয়ে গেল। মা গরম নিশ্চাসের সাথে গোংগাতে শুরু করল, মাথাকে এদিক সেদিক আচড়াতে লাগল, দুহাতের মুঠোয় চাদরকে মোচড়িয়ে দলাই মোচড়ায় করে ফেলতে লাগল। বাবা কিন্তু একটুও থামছেনা, চোষ মাকে পাগল বানিয়ে ফেলল। মা অধৈর্যের মত হয়ে উঠে বাবার বিশালকায় বলুটাকে ধরে প্রতিশোধ নেয়ার জন্য চোষতে শুরু করল, এবার বাবাও চরম উত্তেজনায় কাতর হয়ে আহ আহ আহ করে মায়ের দুধে আদর করতে লাগল,আর চুলে বেনি কাটতে লাগল। তারপর এক সময় হঠাত করে বাবা বলুটাকে টেনে মায়ের মুখ থেকে বের করে মাকে চিত করে চৌকির কারায় শুয়ে দিয়ে দুপাকে উপরের দিকে তোলে দিয়ে সোনায় বলুটাকে ফিট করে একটা ধাক্কা দিয়ে ফচাত করে ঢুকিয়ে দিল। কোন প্রকার কষ্ট ছাড়া মায়ের সোনায় বলুতা ঢুকে গেল।